এখানে দাঁড়িয়ে
তুমি এসে হাত ধরতে চাইলে,
আমি নির্জীব, যেন ভয় পেয়েছি।
তোমার পায়ে, পা মিলাতে বললে,
আমি ক্লান্ত, যেন হাঁটতে ভুলে গেছি।
তুমি একরাশ স্বপ্ন দিলে,
আমি ছেড়া আঁচল গুটিয়ে নিলাম।
সন্ত্রস্থ কম্পমান হাত,
ভরসায় বাড়িয়ে দিলাম।
তুমি বললে, “ওই যে স্বর্ণ মন্দির,
ব্যস গন্তব্য এটুকুই”।
আমি জরাজীর্ণ কায়া নিয়ে,
আলুথালু ভ্রান্তপদে এগিয়ে।
তুমি বললে “আঁখি খোল,
আমি নিজের ছবি একেঁ দেব”।
আমি দৃষ্টিহীন চোখে, ভ্রুকুটি করে,
রাজদিব্য দর্শনে মুখ উচালাম।
তবু কম্পিত হৃদয় ভয়ে কাতর,
শ্বেত হাত, যদি দেয় ঘৃণার আচড়।
তুমি অপায়া খাব আঙ্গিনা পেরোতে বললে,
আমি দরজায় ঠাঁই দাঁড়িয়ে,
যদি মরচিকায় নিশ্চিহৃ হয়ে যাই।
স্বল্প ব্যবধান কালের।
তুমি আপেক্ষায় কাতর,
আমি তবু স্বপ্ন দর্শনে
তোমার সঙ্গি হইনি।
অশুচি নির্লিপ্ত দেহ নিয়ে,
এখনো এখানে ঠাঁই দঁড়িয়ে।
তুমি এসে হাত ধরতে চাইলে,
আমি নির্জীব, যেন ভয় পেয়েছি।
তোমার পায়ে, পা মিলাতে বললে,
আমি ক্লান্ত, যেন হাঁটতে ভুলে গেছি।
তুমি একরাশ স্বপ্ন দিলে,
আমি ছেড়া আঁচল গুটিয়ে নিলাম।
সন্ত্রস্থ কম্পমান হাত,
ভরসায় বাড়িয়ে দিলাম।
তুমি বললে, “ওই যে স্বর্ণ মন্দির,
ব্যস গন্তব্য এটুকুই”।
আমি জরাজীর্ণ কায়া নিয়ে,
আলুথালু ভ্রান্তপদে এগিয়ে।
তুমি বললে “আঁখি খোল,
আমি নিজের ছবি একেঁ দেব”।
আমি দৃষ্টিহীন চোখে, ভ্রুকুটি করে,
রাজদিব্য দর্শনে মুখ উচালাম।
তবু কম্পিত হৃদয় ভয়ে কাতর,
শ্বেত হাত, যদি দেয় ঘৃণার আচড়।
তুমি অপায়া খাব আঙ্গিনা পেরোতে বললে,
আমি দরজায় ঠাঁই দাঁড়িয়ে,
যদি মরচিকায় নিশ্চিহৃ হয়ে যাই।
স্বল্প ব্যবধান কালের।
তুমি আপেক্ষায় কাতর,
আমি তবু স্বপ্ন দর্শনে
তোমার সঙ্গি হইনি।
অশুচি নির্লিপ্ত দেহ নিয়ে,
এখনো এখানে ঠাঁই দঁড়িয়ে।